প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাভারের ধসে পড়া ভবনের মালিক সোহেল রানাকে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
গতকাল শনিবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ১৮ দলের এক প্রতিবাদ সমাবেশে খন্দকার মোশাররফ এই অভিযোগ আনেন। বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাদের মুক্তি, মামলা প্রত্যাহার ও সরকারের পদত্যাগের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘সাভারের রানা প্লাজায় যে ফাটল দেখা দিয়েছে, তা সবাই জানত। আগেই গণমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছিল। প্রশ্ন হলো, কারা জোর করে ওই দিন পোশাকশ্রমিকদের রানা প্লাজায় ঢুকিয়েছিল?’ তিনি অভিযোগ করেন, সেদিন হরতাল ঠেকানোর জন্য তাঁদের আসতে বাধ্য করা হয়েছিল। কারখানায় না এলে বিএনপি-জামায়াত হিসেবে তাঁদের নাম লেখানো হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়েছিল।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য মওদুদ আহমদ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানা, স্থানীয় সাংসদ মুরাদ জংসহ দায়ী ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান। সাভারে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের সদস্যদের যুক্ত করা হয়নি বলে দাবি করে মওদুদ বলেন, পিলখানার মতো সরকার সাভারেও ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। Bangladeshnewspapers24
সোহেল রানা যুবলীগের কেউ নয় বলে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সংসদে দাঁড়িয়ে সাফাই গেয়েছেন। জেনেশুনে এ কথা বলে সোহেল রানাকে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন।’
এর আগে সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে মোশাররফ অভিযোগ করেন, সোহেল রানাকে পালিয়ে যেতে সহায়তা করেছে সরকার। সাভারের ঘটনায় দায়ী মালিকপক্ষকে বাঁচানোর নানা ফন্দিফিকির চলছে। মানুষের দৃষ্টি অন্যদিকে সরাতে বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
১৮ দলের সমাবেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের ঘটনাকে রানা প্লাজার ফাটলের সঙ্গে তুলনা করেন বিএনপির এই নেতা। তিনি বলেন, রানা প্লাজার ফাটলের মতো তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিকেও যদি সরকার তোয়াক্কা না করে, তাহলে রাজনীতিতে বিপর্যয় নেমে আসবে। এর দায়দায়িত্ব সরকারকেই নিতে হবে।
ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকার সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদের সদস্য ইজ্জত উল্লাহ, জাগপার সভাপতি শফিউল আলম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
গতকাল শনিবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ১৮ দলের এক প্রতিবাদ সমাবেশে খন্দকার মোশাররফ এই অভিযোগ আনেন। বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাদের মুক্তি, মামলা প্রত্যাহার ও সরকারের পদত্যাগের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘সাভারের রানা প্লাজায় যে ফাটল দেখা দিয়েছে, তা সবাই জানত। আগেই গণমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছিল। প্রশ্ন হলো, কারা জোর করে ওই দিন পোশাকশ্রমিকদের রানা প্লাজায় ঢুকিয়েছিল?’ তিনি অভিযোগ করেন, সেদিন হরতাল ঠেকানোর জন্য তাঁদের আসতে বাধ্য করা হয়েছিল। কারখানায় না এলে বিএনপি-জামায়াত হিসেবে তাঁদের নাম লেখানো হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়েছিল।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য মওদুদ আহমদ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানা, স্থানীয় সাংসদ মুরাদ জংসহ দায়ী ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান। সাভারে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের সদস্যদের যুক্ত করা হয়নি বলে দাবি করে মওদুদ বলেন, পিলখানার মতো সরকার সাভারেও ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। Bangladeshnewspapers24
সোহেল রানা যুবলীগের কেউ নয় বলে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সংসদে দাঁড়িয়ে সাফাই গেয়েছেন। জেনেশুনে এ কথা বলে সোহেল রানাকে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন।’
এর আগে সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে মোশাররফ অভিযোগ করেন, সোহেল রানাকে পালিয়ে যেতে সহায়তা করেছে সরকার। সাভারের ঘটনায় দায়ী মালিকপক্ষকে বাঁচানোর নানা ফন্দিফিকির চলছে। মানুষের দৃষ্টি অন্যদিকে সরাতে বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
১৮ দলের সমাবেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের ঘটনাকে রানা প্লাজার ফাটলের সঙ্গে তুলনা করেন বিএনপির এই নেতা। তিনি বলেন, রানা প্লাজার ফাটলের মতো তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিকেও যদি সরকার তোয়াক্কা না করে, তাহলে রাজনীতিতে বিপর্যয় নেমে আসবে। এর দায়দায়িত্ব সরকারকেই নিতে হবে।
ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকার সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদের সদস্য ইজ্জত উল্লাহ, জাগপার সভাপতি শফিউল আলম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
source: prothom-alo
0 comments:
Post a Comment