সাভারে ভবনধসের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। গত বুধবার থেকে আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০৪ জনে পৌঁছেছে।
আন্তবাহিনী জনসংযোগ অধিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক শাহীনূর ইসলাম জানান, গত বুধবার থেকে আজ বিকেল পর্যন্ত মোট তিন হাজার নয়জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে মৃত ৩০৪ জন। এ ছাড়া গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে আজ বিকেল সাড়ে চারটা পর্যন্ত ধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকে ৯২ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭২ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। লাশ উদ্ধার করা হয় ২০ জনের।
এদিকে ঢিমেতালে উদ্ধারকাজ চলার অভিযোগ এনে আজ বেলা পৌনে ১১টার দিকে নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনেরা ওই এলাকায় বিক্ষোভ করেন। একপর্যায়ে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল ও ফাঁকা গুলি ছুড়ে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
পুলিশের তরফ থেকে আগে জানানো হয়েছিল, ২৫৫টি মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে দুপুর দেড়টার দিকে জানানো হয়, মোট ২৩৯টি মরদেহ স্বজনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এর মধ্যে অধরচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ থেকে ২১৪টি এবং এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ২৫টি মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। NEWS IN BANGLADESH
উদ্ধারকর্মীরা বলছেন, এখনো অনেক মানুষ ধ্বংসস্তূপের মধ্যে আটকা পড়ে আছেন। অনেকে বাঁচার জন্য আকুতি জানাচ্ছেন। কিন্তু নয়তলা ভবনটি ধসে একতলার সঙ্গে মিশে যাওয়ায় ভেতরে ঢোকা কঠিন হয়ে পড়েছে। ভেতরে থাকা লাশে পচন ধরেছে। দুর্গন্ধের কারণে উদ্ধারকাজ চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা। ভবনটির বিভিন্ন স্থানের ধ্বংসস্তূপে এখনো অনেক মৃতদেহ আটকে থাকতে দেখা গেছে।
প্রিয়জনের খোঁজে ধ্বংসস্তূপের আশপাশে স্বজনেরা এখনো অপেক্ষা করছেন। জীবিত না হোক, অন্তত মৃত অবস্থায় যদি সন্ধান মেলে, সেই আশায় তাঁরা ছুটে যাচ্ছেন সাভার অধরচন্দ্র উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে। এই মাঠেই মরদেহগুলো রাখা হচ্ছে। স্বজনদের আর্তনাদ, আহাজারি আর কান্নায় সাভারের বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে।
গত বুধবার সকাল পৌনে নয়টার দিকে সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় রানা প্লাজা ভবনটি ধসে পড়ে। এর দুই দিন আগে ভবনটির পিলারে ফাটল ধরা পড়েছিল।
Source: প্রথম আলো
আন্তবাহিনী জনসংযোগ অধিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক শাহীনূর ইসলাম জানান, গত বুধবার থেকে আজ বিকেল পর্যন্ত মোট তিন হাজার নয়জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে মৃত ৩০৪ জন। এ ছাড়া গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে আজ বিকেল সাড়ে চারটা পর্যন্ত ধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকে ৯২ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭২ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। লাশ উদ্ধার করা হয় ২০ জনের।
এদিকে ঢিমেতালে উদ্ধারকাজ চলার অভিযোগ এনে আজ বেলা পৌনে ১১টার দিকে নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনেরা ওই এলাকায় বিক্ষোভ করেন। একপর্যায়ে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল ও ফাঁকা গুলি ছুড়ে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
পুলিশের তরফ থেকে আগে জানানো হয়েছিল, ২৫৫টি মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে দুপুর দেড়টার দিকে জানানো হয়, মোট ২৩৯টি মরদেহ স্বজনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এর মধ্যে অধরচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ থেকে ২১৪টি এবং এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ২৫টি মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। NEWS IN BANGLADESH
উদ্ধারকর্মীরা বলছেন, এখনো অনেক মানুষ ধ্বংসস্তূপের মধ্যে আটকা পড়ে আছেন। অনেকে বাঁচার জন্য আকুতি জানাচ্ছেন। কিন্তু নয়তলা ভবনটি ধসে একতলার সঙ্গে মিশে যাওয়ায় ভেতরে ঢোকা কঠিন হয়ে পড়েছে। ভেতরে থাকা লাশে পচন ধরেছে। দুর্গন্ধের কারণে উদ্ধারকাজ চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা। ভবনটির বিভিন্ন স্থানের ধ্বংসস্তূপে এখনো অনেক মৃতদেহ আটকে থাকতে দেখা গেছে।
প্রিয়জনের খোঁজে ধ্বংসস্তূপের আশপাশে স্বজনেরা এখনো অপেক্ষা করছেন। জীবিত না হোক, অন্তত মৃত অবস্থায় যদি সন্ধান মেলে, সেই আশায় তাঁরা ছুটে যাচ্ছেন সাভার অধরচন্দ্র উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে। এই মাঠেই মরদেহগুলো রাখা হচ্ছে। স্বজনদের আর্তনাদ, আহাজারি আর কান্নায় সাভারের বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে।
গত বুধবার সকাল পৌনে নয়টার দিকে সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় রানা প্লাজা ভবনটি ধসে পড়ে। এর দুই দিন আগে ভবনটির পিলারে ফাটল ধরা পড়েছিল।
Source: প্রথম আলো
0 comments:
Post a Comment