সাভারে উদ্ধারকাজের জন্য ভারী যন্ত্রপাতি পাঠিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। নয়তলা ভবন রানা প্লাজা ধসের ঘটনার তৃতীয় দিনে আজ শুক্রবার সেখানে এসব যন্ত্রপাতি পাঠানো হলো। উদ্ধারকাজ পরিচালনার জন্য মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার থেকে ১৬০ টন হাইড্রলিক টেলিস্কোপ ক্রেন, ১০০ টন ট্রেলার, ২৫ টন ক্রেন ও আরও কিছু ভারী যন্ত্রপাতি সাভারের ধ্বংসস্তূপে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। News In Bangladesh
ঢিমেতালে উদ্ধারকাজ চলার অভিযোগ এনে আজ বেলা পৌনে ১১টার দিকে নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনেরা সাভার এলাকায় বিক্ষোভ করেন। সেখানে স্বজনের খোঁজে আসা ও স্বেচ্ছাসেবী উদ্ধারকর্মীদের অনেকেই উদ্ধারকাজ নিয়ে ক্ষোভ ও হতাশা জানিয়েছেন। এদিকে ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, যান্ত্রিক উপায়ে উদ্ধারকাজ চালাতে গেলে যাঁরা এখনো জীবিত অবস্থায় আটকা পড়ে আছেন, তাঁদের প্রাণহানির আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই ৭২ ঘণ্টার আগে এমন উদ্যোগে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
দুর্ঘটনার পর প্রথমে সাধারণ মানুষ নিজ উদ্যোগে উদ্ধার তত্পরতা শুরু করে। এরপর সেখানে যোগ দেন পুলিশ, র্যাব ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। সর্বশেষ উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীও যোগ দেয়।
গত বুধবার সকাল পৌনে নয়টার দিকে সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় রানা প্লাজা ভবনটি ধসে পড়ে। এর দুই দিন আগে ভবনটির পিলারে ফাটল ধরা পড়েছিল। ভবনধসের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
ঢিমেতালে উদ্ধারকাজ চলার অভিযোগ এনে আজ বেলা পৌনে ১১টার দিকে নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনেরা সাভার এলাকায় বিক্ষোভ করেন। সেখানে স্বজনের খোঁজে আসা ও স্বেচ্ছাসেবী উদ্ধারকর্মীদের অনেকেই উদ্ধারকাজ নিয়ে ক্ষোভ ও হতাশা জানিয়েছেন। এদিকে ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, যান্ত্রিক উপায়ে উদ্ধারকাজ চালাতে গেলে যাঁরা এখনো জীবিত অবস্থায় আটকা পড়ে আছেন, তাঁদের প্রাণহানির আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই ৭২ ঘণ্টার আগে এমন উদ্যোগে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
দুর্ঘটনার পর প্রথমে সাধারণ মানুষ নিজ উদ্যোগে উদ্ধার তত্পরতা শুরু করে। এরপর সেখানে যোগ দেন পুলিশ, র্যাব ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। সর্বশেষ উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীও যোগ দেয়।
গত বুধবার সকাল পৌনে নয়টার দিকে সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় রানা প্লাজা ভবনটি ধসে পড়ে। এর দুই দিন আগে ভবনটির পিলারে ফাটল ধরা পড়েছিল। ভবনধসের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
Source: prothom-alo
0 comments:
Post a Comment